আয়ুর্বেদ: মানবজাতির প্রাচীনতম চিকিৎসা পদ্ধতি | এর ইতিহাস ও মূলনীতি
আয়ুর্বেদ: জীবনের বিজ্ঞান ও এর মূলনীতি
মানবজাতির ইতিহাস যত পুরনো, চিকিৎসাবিদ্যার ইতিহাসও ঠিক ততটাই প্রাচীন। আর এই দীর্ঘ যাত্রার এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো আয়ুর্বেদ। আমাদের প্রধান ব্লগ পোস্টে আমরা আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার এক বিস্ময়কর রূপ, ভস্ম নিয়ে আলোচনা করেছি। সেই আলোচনার সূত্র ধরে, আজ আমরা এই প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতির জন্ম, ইতিহাস এবং এর মূলনীতি নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানব।
আয়ুর্বেদ, যার অর্থ "জীবনের বিজ্ঞান", প্রায় ৫,০০০ বছর আগে প্রাচীন ভারতে উদ্ভূত হয়েছিল। এটি কেবল রোগ নিরাময় নয়, বরং জীবনযাত্রার একটি সম্পূর্ণ পদ্ধতি যা শরীর, মন ও আত্মার ভারসাম্য রক্ষা করার উপর জোর দেয়।
-
প্রাচীন গ্রন্থ:
আয়ুর্বেদের মূল ভিত্তি রচিত হয়েছে চরক সংহিতা (Charaka Samhita) এবং সুশ্রুত সংহিতা (Sushruta Samhita)-র মতো প্রাচীন গ্রন্থগুলোতে।
-
পঞ্চ মহাভূত ও ত্রি-দোষ:
আয়ুর্বেদ বিশ্বাস করে যে শরীর পাঁচটি মৌলিক উপাদানে গঠিত এবং তিনটি দোষ (Vata, Pitta, Kapha)-এর ভারসাম্যহীনতায় রোগ সৃষ্টি হয়।
আয়ুর্বেদের এই গভীর জ্ঞান থেকেই বিভিন্ন শক্তিশালী ওষুধের সৃষ্টি হয়েছে, যেমন ভস্ম। আধুনিক সময়েও এই ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতি সমানভাবে প্রাসঙ্গিক।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন