সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

শান্তিনিকেতন লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ছাতিমতলা: শান্তিনিকেতনের আধ্যাত্মিক যাত্রার সূচনা

  আপনি কি জানেন, শান্তিনিকেতনের সবুজের বুকে লুকিয়ে আছে এমন একটি স্থান, যেখানে এক আধ্যাত্মিক যাত্রার সূচনা হয়েছিল? ছাতিমতলা হলো সেই পবিত্র স্থান, যা শান্তিনিকেতনের পরিচিতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এই পোস্টে, আমরা ছাতিমতলার গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করব: ইতিহাস: এটি সেই স্থান, যেখানে মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ধ্যানের মাধ্যমে ঈশ্বরের উপলব্ধি লাভ করেছিলেন এবং শান্তিনিকেতনের ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন। আধ্যাত্মিকতা : ছাতিম গাছের শান্ত ছায়ায় আজও এক গভীর শান্তি অনুভব করা যায়, যা অনেক ভ্রমণার্থীকে আকর্ষণ করে। গুরুত্ব : এটি শুধু একটি স্থান নয়, এটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পরিবারের আধ্যাত্মিক ঐতিহ্য এবং শান্তিনিকেতনের দর্শনের প্রতীক। এই পবিত্র স্থানটি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে এবং পুরো শান্তিনিকেতন হেরিটেজ ট্যুরের গাইডলাইন পেতে, আপনি এই পোস্টটি পড়তে পারেন

বোলপুর ডিয়ার পার্ক: বল্লভপুর বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যের আকর্ষণ

  আপনি কি শান্তিনিকেতনের আশেপাশে হরিণের দল দেখতে চান? তাহলে বোলপুরের কাছে অবস্থিত বোলপুর ডিয়ার পার্ক আপনার জন্য একটি দারুণ গন্তব্য। এই পার্কটি বল্লভপুর বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যের (Ballavpur Wildlife Sanctuary) অন্যতম প্রধান আকর্ষণ। এই পোস্টে, আমরা বোলপুর ডিয়ার পার্কের কিছু বিশেষ দিক নিয়ে আলোচনা করব: হরিণের প্রজাতি : এখানে আপনি প্রধানত চিতল হরিণ (Spotted Deer), কৃষ্ণসার (Blackbuck) এবং বার্কিং ডিয়ার দেখতে পাবেন। পাখি দেখা : হরিণ ছাড়াও, এই পার্কে বিভিন্ন প্রজাতির দেশীয় এবং পরিযায়ী পাখি দেখা যায়। প্রকৃতিতে হাঁটা : বনের মধ্যে দিয়ে হেঁটে গেলে আপনি প্রকৃতির শান্ত ও স্নিগ্ধ রূপের সন্ধান পাবেন। এই ডিয়ার পার্ক সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য এবং পুরো বল্লভপুর বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ভ্রমণের গাইডলাইন পেতে, আপনি এই পোস্টটি পড়তে পারেন

খোয়াই মেলা: সোনাঝুরি বনের বুকে এক প্রাণবন্ত শনিবারে হাট

  শনিবারের হাট (Khoai Mela) সম্পর্কে আপনার কোনো ধারণা আছে? আপনি যদি শান্তিনিকেতনের সোনাঝুরি বন ভ্রমণ করে থাকেন, তাহলে অবশ্যই এই হাটের কথা জেনে থাকবেন। এটি শুধু একটি বাজার নয়, এটি হলো সংস্কৃতি, শিল্প এবং স্থানীয় ঐতিহ্যের এক উৎসব। এই পোস্টে, আমরা খোয়াই মেলার কিছু বিশেষ দিক নিয়ে আলোচনা করব: সময় ও অবস্থান: এই হাট প্রতি শনিবার বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বসে। শান্তিনিকেতনের পাশে সোনাঝুরি বনের কাছেই এর অবস্থান। আদিবাসী শিল্প: এখানে স্থানীয় আদিবাসী শিল্পীরা তাঁদের হাতে তৈরি জিনিস বিক্রি করেন। বাঁশের কাজ, মাটির পাত্র, রঙিন গয়না, এবং ডোকরা শিল্প দেখতে পাওয়া যায়। বাউল গান ও লোকনৃত্য: খোয়াই মেলার অন্যতম আকর্ষণ হলো এখানকার বাউল গান এবং সাঁওতাল নৃত্য। এই পরিবেশে বসে শিল্পীদের গান শোনার এক অন্যরকম অনুভূতি। খাবার: বাংলার ঐতিহ্যবাহী পিঠে-পুলি এবং বিভিন্ন ধরনের চা এখানে পাওয়া যায়। আপনার প্রধান ব্লগ পোস্টে সোনাঝুরি বন সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে, আপনি এই পোস্টটি পড়তে পারেন: